//

ফেসবুক রিলস থেকে টাকা আয় করুন নিজে কোন ভিডিও না বানিয়ে

ফেসবুক রিলস থেকে টাকা আয় করুন 

আজ আমরা শিকবো ফেসবুক রিলস থেকে কি ভাবে টাকা আয় করা যায় নিজে কোন ভিডিও না বানিয়ে,  Kuaishou এ ভাইরাল হওয়া ভিডিও সংগ্রহ করুন। এটা হতে পারে নাচ, কমেডি, টিউটোরিয়াল, প্রকৃত জীবন অথবা অন্যান্য কোন ধরনের সম্ভাবনা ভিডিও।


Is Kuaishou available on Android?

ফেসবুক থেকে কীভাবে টাকা উপার্জন করতে হয় শিখে নাও

আমরা কমবেশি সবাই ফেসবুক ব্যবহার করে থাকি ,আর ফেসবুক আমাদের সবাইকে আয় করার সুয়োগ করে দিয়েছে , কিন্তু  আমরা অনেকেই কনটেন্ট তৈরি করতে পারিনা বা ফেসবুকে নিজেদের ফেস দেখাতে চান না, তাদের জন্যই  মুলতো এই ব্লগটি ।

Kuaishou কি । আপনার মুখ না দেখিয়ে Facebook এ অর্থ উপার্জন?

এটা একটি চাইনিজ এপস যেখানে লক্ষ লক্ষ রিলস ভিডিও পেয়ে যাবেন , এই ভিডিও গুলোকে ডাউনলোড করে ভয়েস অভার দিয়ে ক্যাপ কাট এর মাধ্যমে এডিট করে ভিডিও গুলি ফেসবুকে আপলোড করলে ভিউস, ইগেজমেন্ট, রিস অনেক গুন বেড়ে যায়। 

Kuaishou কীভাবে কাজ করে:

  1. ভিডিও শেয়ারিং: ব্যবহারকারীরা ছোট ভিডিও তৈরি করে প্ল্যাটফর্মে আপলোড করতে পারেন। ভিডিওগুলো সাধারণত মজার, শিক্ষামূলক, বা বিনোদনমূলক বিষয়বস্তু নিয়ে হয়।

  2. লাইভ স্ট্রিমিং: Kuaishou লাইভ স্ট্রিমিংয়ের সুবিধাও দেয়, যেখানে ব্যবহারকারীরা সরাসরি সম্প্রচার করতে পারেন এবং তাদের দর্শকদের সাথে ইন্টারঅ্যাক্ট করতে পারেন।

  3. কমিউনিটি ইন্টারঅ্যাকশন: ব্যবহারকারীরা ভিডিওতে লাইক, কমেন্ট এবং শেয়ার করতে পারেন। এভাবে একটি শক্তিশালী কমিউনিটি গড়ে ওঠে।

  4. এডিটিং টুলস: অ্যাপের মধ্যে অনেক এডিটিং টুলস এবং ফিল্টার রয়েছে, যা ব্যবহারকারীদের তাদের ভিডিওগুলোকে আরও আকর্ষণীয় করতে সহায়তা করে।

Kuaishou থেকে ফেসবুকে ভিডিও আপলোডের উপায়:

  1. ভিডিও ডাউনলোড: প্রথমে Kuaishou থেকে পছন্দের ভিডিও ডাউনলোড করুন।

  2. ভয়েস অভার: ভিডিওতে আপনার নিজের ভয়েস অভার যোগ করুন। এতে ভিডিও আরও ব্যক্তিগত এবং আকর্ষণীয় হবে।

  3. এডিটিং: CapCut বা অন্য কোনো এডিটিং টুল ব্যবহার করে ভিডিও এডিট করুন। এডিটিংয়ের মাধ্যমে ভিডিওর মান বাড়ানো সম্ভব।

  4. ফেসবুকে আপলোড: এডিট করা ভিডিওগুলো ফেসবুকে আপলোড করুন। ভালো ক্যাপশন এবং হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করে ভিডিওর রিচ এবং ইঙ্গেজমেন্ট বাড়াতে পারেন।

কেন এটি কার্যকর:

  • বেশি ভিউ এবং ইঙ্গেজমেন্ট: Kuaishou থেকে নেওয়া ভিডিওগুলো সাধারণত ট্রেন্ডিং এবং জনপ্রিয় হয়। তাই ফেসবুকে আপলোড করলে এগুলো সহজেই বেশি ভিউ এবং ইঙ্গেজমেন্ট পেতে পারে।

  • বিভিন্ন ধরনের কন্টেন্ট: Kuaishou-তে বিভিন্ন ধরনের কন্টেন্ট পাওয়া যায়, যা আপনার ফেসবুক পেজ বা প্রোফাইলের জন্য বিভিন্নতা আনে।

  • ক্রিয়েটিভিটি: ভিডিওতে নিজস্ব ভয়েস অভার এবং এডিটিং যোগ করার মাধ্যমে আপনি আপনার ক্রিয়েটিভিটি দেখাতে পারেন এবং দর্শকদের আকৃষ্ট করতে পারেন।

টিপস:

  • কপিরাইট আইন মেনে চলুন: ভিডিও ডাউনলোড এবং ব্যবহার করার সময় কপিরাইট আইন মেনে চলুন। চেষ্টা করুন এমন ভিডিও ব্যবহার করতে যা কপিরাইট ফ্রি বা ক্রিয়েটিভ কমন্স লাইসেন্সযুক্ত।

  • রেগুলার পোস্টিং: নিয়মিতভাবে কন্টেন্ট পোস্ট করুন যাতে আপনার দর্শকরা সক্রিয় থাকে।

  • মার্কেট এনালাইসিস: আপনার ফলোয়ারদের পছন্দ এবং প্রয়োজন অনুযায়ী কন্টেন্ট তৈরি করুন।

এই উপায়গুলো ব্যবহার করে আপনি Kuaishou থেকে ভিডিও ডাউনলোড করে ফেসবুকে আপলোড করতে পারেন এবং ভালো ভিউ ও ইঙ্গেজমেন্ট পেতে পারেন।

Read More

ফেইসবুক পেইজে কপিরাইট মুক্ত ভিডিও বানানোর সিস্টেম?

ফেসবুক পেজে কপিরাইট মুক্ত ভিডিও বানানোর জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ ধাপ ও পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে। নিচে বিস্তারিতভাবে সেই ধাপগুলো উল্লেখ করা হলো:

১. কপিরাইট মুক্ত কন্টেন্ট ব্যবহার করা

কপিরাইট মুক্ত ভিডিও, ইমেজ, এবং সাউন্ড ব্যবহার করতে পারেন। কিছু জনপ্রিয় উৎস:

  • ভিডিও: Pixabay, Pexels, Videvo, এবং Coverr থেকে ফ্রি ভিডিও ডাউনলোড করতে পারেন।

  • ইমেজ: Unsplash, Pixabay, এবং Pexels থেকে ফ্রি ইমেজ ব্যবহার করতে পারেন।

  • সাউন্ড ও মিউজিক: YouTube Audio Library, Free Music Archive, এবং Incompetech থেকে কপিরাইট মুক্ত সাউন্ড ও মিউজিক ডাউনলোড করতে পারেন।

২. নিজস্ব ভিডিও তৈরি করা

নিজের ক্যামেরা বা স্মার্টফোন ব্যবহার করে ভিডিও তৈরি করুন। নিজস্ব ভিডিও তৈরি করলে কপিরাইট সমস্যা থাকবে না। কিছু উদাহরণ:

  • Tutorials এবং How-to Videos: যেকোনো বিষয়ের উপর টিউটোরিয়াল বা গাইড ভিডিও বানাতে পারেন।

  • Vlogs: আপনার দৈনন্দিন জীবন, ভ্রমণ, বা বিশেষ কোনো ইভেন্টের উপর vlog ভিডিও করতে পারেন।

  • Product Reviews: বিভিন্ন প্রোডাক্টের রিভিউ ভিডিও করতে পারেন।

৩. কপিরাইট ফ্রি এডিটিং সফটওয়্যার ব্যবহার করা

CapCut, DaVinci Resolve, এবং HitFilm Express এর মতো ফ্রি ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারেন।

৪. ক্রিয়েটিভ কমন্স লাইসেন্স চেক করা

যদি অন্যের কন্টেন্ট ব্যবহার করেন, তবে ক্রিয়েটিভ কমন্স লাইসেন্স চেক করুন। কিছু কন্টেন্ট আছে যা বিনামূল্যে ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত কিন্তু তার জন্য কন্টেন্ট ক্রিয়েটরকে ক্রেডিট দিতে হয়।

৫. নিজস্ব অ্যানিমেশন তৈরি করা

অ্যানিমেশন তৈরি করার জন্য বিভিন্ন টুল ব্যবহার করতে পারেন। কিছু জনপ্রিয় টুল:

  • Powtoon

  • Animaker

  • Blender (ফ্রি এবং ওপেন সোর্স)

৬. ফ্রি টেমপ্লেট এবং ফুটেজ ব্যবহার করা

অনেক ওয়েবসাইট ফ্রি টেমপ্লেট এবং ফুটেজ অফার করে, যা আপনি আপনার ভিডিওতে ব্যবহার করতে পারেন। উদাহরণস্বরূপ:

  • Canva: ফ্রি ভিডিও টেমপ্লেট এবং গ্রাফিক্স

  • MotionElements: ফ্রি ভিডিও ফুটেজ এবং মোশন গ্রাফিক্স

৭. সাউন্ড ইফেক্ট এবং মিউজিক চয়ন করা

ফ্রি এবং কপিরাইট মুক্ত সাউন্ড ইফেক্ট এবং মিউজিক ব্যবহার করুন। কিছু জনপ্রিয় সাইট:

  • Freesound.org

  • BenSound

  • Purple Planet Music

৮. ভিডিও এডিটিং টিপস

  • রয়্যালটি ফ্রি কন্টেন্ট ব্যবহার: সর্বদা এমন কন্টেন্ট ব্যবহার করুন যা রয়্যালটি ফ্রি বা কপিরাইট মুক্ত।

  • কন্টেন্টের উদ্দেশ্য স্পষ্ট করা: আপনার ভিডিওর উদ্দেশ্য ও বিষয়বস্তু স্পষ্ট রাখুন।

  • উচ্চমানের ভিডিও তৈরি করা: ভালো ক্যামেরা এবং মাইক্রোফোন ব্যবহার করে উচ্চমানের ভিডিও তৈরি করুন।

এই উপায়গুলো অনুসরণ করে আপনি সহজেই ফেসবুক পেজে কপিরাইট মুক্ত ভিডিও তৈরি করতে পারেন। নিয়মিত ও মানসম্মত কন্টেন্ট তৈরি ও শেয়ার করে আপনি আপনার দর্শকদের আকৃষ্ট করতে এবং আপনার পেজের ইঙ্গেজমেন্ট বাড়াতে পারবেন।

Read More

কপিরাইট ক্লেম বা কপিরাইট স্টাইক


এই ভিডিও তে কপিরাইট ক্লেম বা কপিরাইট স্টাইক আসবে না , কারন চাইনিজরা তাদের এই ভিডিও ফেসবুক বা ইউটিউবে আপলোড করেনা তাদের নিজেস্ব সোসাল মিডিয়া রয়েছে ।


এই এপস কোথায় পাবেন (Where is Kuaishou?)

এই লিংক এ প্রবেশ করে ভিডিও দেখে আপনি শিখতে পারেন কি ভাবে এই এপস ডাউনলোড করতে হয় এবং ভিডিও গুলি এডিটিং করতে হয় ।


এপসটি কি ভাবে ডাউনলোড করতে হয় ভিডিও টি  দেখুন ক্লিক করুন

ফেসবুক রিলস থেকে আয় করার ৪ উপায়

১. ইন-স্ট্রিম অ্যাডস (In-stream Ads)

২. স্পন্সরশিপ ও ব্র্যান্ড ডিল

৩. ফেসবুক স্টারস প্রোগ্রাম

৪. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং

এই উপায়গুলো ব্যবহার করে আপনি ফেসবুক রিলস থেকে আয় শুরু করতে পারেন। সফলতা পেতে হলে ক্রিয়েটিভ কনটেন্ট তৈরি করতে হবে এবং দর্শকদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখতে হবে।

কিভাবে আমরা ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবো?

ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করার অনেক উপায় রয়েছে। নিচে কিছু জনপ্রিয় এবং কার্যকর উপায় উল্লেখ করা হলো:

১. ফেসবুক পেজ মনিটাইজেশন

ফেসবুক পেজে যদি পর্যাপ্ত সংখ্যক ফলোয়ার থাকে, তাহলে আপনি ফেসবুকের ইন-স্ট্রিম অ্যাডস (In-stream Ads) ব্যবহার করে ভিডিও কনটেন্ট থেকে টাকা ইনকাম করতে পারেন।

২. ফেসবুক অ্যাড ব্রেকস

ফেসবুক অ্যাড ব্রেকস আপনাকে ভিডিও কনটেন্টের মধ্যে বিজ্ঞাপন ঢুকিয়ে আয় করার সুযোগ দেয়। তবে, এর জন্য কিছু নির্দিষ্ট মানদণ্ড পূরণ করতে হয়।

৩. স্পন্সরশিপ ও ব্র্যান্ড পার্টনারশিপ

আপনার পেজ বা প্রোফাইল যদি জনপ্রিয় হয়, তাহলে ব্র্যান্ড বা কোম্পানিগুলো স্পন্সরশিপের মাধ্যমে আপনাকে পেমেন্ট দিতে পারে।

৪. ফেসবুক মার্কেটপ্লেস

ফেসবুক মার্কেটপ্লেস ব্যবহার করে আপনি বিভিন্ন পণ্য বিক্রি করে টাকা ইনকাম করতে পারেন।

৫. ফেসবুক গ্রুপ

নিশ গ্রুপ তৈরি করে আপনি সেই গ্রুপে প্রিমিয়াম মেম্বারশিপ বিক্রি করতে পারেন বা স্পন্সরশিপ ডিল করতে পারেন।

৬. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং

ফেসবুকে অ্যাফিলিয়েট লিঙ্ক শেয়ার করে আপনি প্রোডাক্ট বিক্রির মাধ্যমে কমিশন আয় করতে পারেন।

৭. অনলাইন কোর্স বা সার্ভিস বিক্রি

আপনার যদি বিশেষ কোনো দক্ষতা থাকে, তবে আপনি ফেসবুকে নিজের কোর্স বা সার্ভিস প্রোমোট করে ইনকাম করতে পারেন।

৮. ক্রাউডফান্ডিং ও ডোনেশন

আপনার ফলোয়ারদের কাছ থেকে ডোনেশন বা ক্রাউডফান্ডিং এর মাধ্যমে টাকা সংগ্রহ করতে পারেন।

এই সব উপায়গুলোর যেকোনো একটি বা একাধিক পদ্ধতি বেছে নিয়ে ফেসবুক থেকে আয় শুরু করতে পারেন। মনে রাখবেন, সাফল্য পেতে হলে নিয়মিত মানসম্মত কনটেন্ট তৈরি করা এবং দর্শকদের সাথে সক্রিয়ভাবে যোগাযোগ রাখা জরুরি।


অল্প সময়ের টাকা ইনকাম করার  উপায়

অল্প সময়ের মধ্যে টাকা ইনকাম করার কিছু উপায় নিচে উল্লেখ করা হলো:

১. ফ্রিল্যান্সিং

ফ্রিল্যান্সিং হলো এমন একটি ক্ষেত্র যেখানে আপনি বিভিন্ন কাজ করে দ্রুত আয় করতে পারেন। কিছু জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম:

  • Upwork

  • Fiverr

  • Freelancer

২. অনলাইন সার্ভে

অনেক কোম্পানি তাদের পণ্যের বিষয়ে মতামত সংগ্রহ করার জন্য অনলাইন সার্ভে করে। এই সার্ভে গুলো পূরণ করে আপনি দ্রুত টাকা ইনকাম করতে পারেন। কিছু জনপ্রিয় অনলাইন সার্ভে প্ল্যাটফর্ম:

  • Swagbucks

  • Survey Junkie

  • Toluna

৩. ফেসবুক মার্কেটপ্লেস

আপনার অপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র ফেসবুক মার্কেটপ্লেসে বিক্রি করতে পারেন।

৪. ডেলিভারি বা রাইড-শেয়ারিং

ডেলিভারি বা রাইড-শেয়ারিং এর মাধ্যমে দ্রুত আয় করতে পারেন। কিছু জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম:

  • Uber

  • Lyft

  • DoorDash

৫. টিউশনি বা কোচিং

আপনার কোনো বিশেষ দক্ষতা বা শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকলে টিউশনি বা কোচিং করে দ্রুত আয় করতে পারেন।

৬. গিগ ইকোনমি অ্যাপস

গিগ ইকোনমি অ্যাপস যেমন:

  • TaskRabbit

  • Gigwalk

  • Rover (যদি আপনি পোষা প্রাণীর যত্ন নিতে ভালোবাসেন)

৭. কন্টেন্ট ক্রিয়েশন

ফেসবুক, ইউটিউব, বা টিকটক প্ল্যাটফর্মে ছোট ভিডিও বা কনটেন্ট তৈরি করে আপনি স্পন্সরশিপ বা অ্যাড রেভিনিউ এর মাধ্যমে আয় করতে পারেন।

৮. অনলাইন টিউটরিং

Chegg, Tutor.com এর মতো প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে অনলাইন টিউটর হিসেবে কাজ করে দ্রুত আয় করতে পারেন।

৯. ফ্রিল্যান্স রাইটিং

কনটেন্ট রাইটিং, ব্লগ পোস্ট, আর্টিকেল রাইটিং এর মাধ্যমে ফ্রিল্যান্স রাইটার হিসেবে দ্রুত আয় করতে পারেন।

এই উপায়গুলো ব্যবহার করে অল্প সময়ের মধ্যে কিছু টাকা ইনকাম করতে পারেন। তাছাড়া, নিজেকে সক্রিয় ও সৃজনশীল রাখলে আয়ের সুযোগ বাড়বে।


ভিডিও টি দেখতে এখানে ক্লিক করুন


এছাড়া, কুয়াইশো অ্যাপটি কীভাবে ব্যবহার করতে হয় এবং এর বিভিন্ন ফিচার সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য, আপনি কুয়াইশো অ্যাপের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট বা তাদের হেল্প সেকশন দেখতে পারেন।

#কুইশো কি অ্যান্ড্রয়েড পাওয়া যায়?

#How to install Kuaishou app?

#What is the difference between Kuaishou and TikTok?

#Which app is used in China instead of TikTok?

#Is Kuaishou popular in China?

#How many people use Kuaishou?

#What is TikTok called in China?



About jsr reviews

This is a short description in the author block about the author. You edit it by entering text in the "Biographical Info" field in the user admin panel.

0 comments:

Post a Comment